‘‘খাইলেই বুঝবেন’’! কথাটি শুনে কি বুঝলেন, এর উত্তরত খুবই সোজা,যে এই জিনিসটা খেলেই বুঝবেন বা এটা খেলে কি হয় খাওয়ার পর তা বুঝতে পারবেন ,রীতিমতো আপত্তিকর ভাষায় নির্মিত এসব এনার্জি ড্রিংকসের বিজ্ঞাপন আমাদের আকৃষ্ট করছে তাতে কোন সন্দেহ নেই,কিন্তু এই এনার্জি ড্রিংকস খাওয়ার আগে কি একটু ভাবুন. যে বলছে খাইলেই বুঝবেন সে আসলে আপনাকে পান করার জিনিস আপনাকে খাওযাচ্চে আর আপনি দেদারসে পান করেই যাচ্চেন এনার্জি ড্রিংকস নামে তথাকথিত শক্তি ড্রিংকস ,এই এনার্জি ড্রিংকসই হচ্চে নেশার বরশির প্রথম টেপ যা আমি আপনি অনায়াশে পান করে যাচ্চি আর উন্মুক্ত করছি মাদকাসক্তির কালো দরজাকে ।
তাই আসুন পান করার আগে একটু জেনে শুনে বুঝে নেই কোমল পানীয়ের প্রতিটি চুমুক আমাদের শরীরের অন্তর্গত শক্তিত ক্ষয় এবং কিডনি বিনাশে কতটুকু ভুমিকা রাখে ।
সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে কিছু চিরন্তন সত্য কথা তুলে ধরবো যা আমাদের অনেকেরই অজানা ,টেলিভিশনের পর্দায় এবং রেডিও তে প্র্রিয় তারকাদের আর্কষণীয় বিজ্ঞাপন দেখে আমরা অনেকেই সফট এবং এনার্জি ড্রিংকস এর উপর আসক্ত হয়ে পড়ি,মনোযোগ বিগ্নকারী রীতিমতো আপত্তি কর ভাষার এই সব বিজ্ঞাপন সবাই কে আকৃষ্ট করে তাইত সুযোগ পেলেই অনেকে এক বোতল সাবার করতে দেরি করেন না,মজার বিষয় হচ্চে সিগারেটর এর মত এর গায়ে যেমন লিখা থাকে“ধুমপান মূত ঘটায়” কিন্তু মজার ব্যপার হচ্চে সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে কিন্তু এর বিপরীত কথা লেখ থাকে এতে লোভনীয় কিছু কথা লিখা থাকে- খাইলেই বুঝবেন,recharge Yourself,rithmy of life,freedom of choice,Royal Crown cola,এরকম আরো অনেক কথা এবং উপাদান লেখা থাকে,ধুমপান এর মত এটিও কিন্তু নেশা বা মাদকাসক্ত করে ।আমি এখানে যে বিষয়টি তুলে ধুরতে চাই সেটা হচ্চে এই সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে যে উপাদানগুলো দেওয়া হয় তা আপনার দেহের ক্ষেত্রে কতটা ক্ষতি কারক সেই বিষয়টি ইস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরা এর উপাদানগুলো সম্পর্কে ধারনা দেওয়া ।
কী কী উপাদানগুলো আছে এনার্জি ড্রিংকসে ?
সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে অনেক গুলো ক্ষতিকর উপাদান তার মধ্য অন্যতম হচ্চে ক্যাফেইন ,অতি মাত্রার ক্যাফেইন মৃগীরোগ সুষ্টিতে প্রধান ভুমিকা রাখে ।একজন পুর্লবয়স্ক পুরুষের জন্য ৪০০ মিলিগ্রাম ও নারীর জন্যে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন যথেষ্ট,অখচ একটি এনার্জি ড্রিংকসে ৩৬০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে ,এজন্য ত্রুমাগত উচ্চমাত্রার ক্যাফেইন গ্রহনের ফলে অনিদ্রা,মাথাব্যথা,বদমেজাজ,উদ্বেগ-উৎকন্ঠা,পেশিরটান,নার্ভাসনেস এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে ।
নেশাকুর এবং মাদকাসক্ত লোকদের সকচেয়ে ক্ষতিকারক দিক হল সন্তানধারনে জটিলতা ঠিক তেমনি এনার্জি ড্রিংকসে আসক্ত লোকদের ক্ষতিকারক দিক হল সন্তানধারনে জটিলতা ,যে সব নারী পুরূষ এনার্জি ড্রিংকসে অভস্ত্য তাদের সন্তান জন্মদানে ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং গর্ভপাতে ঝুকি বাড়ে এ ছাড়াও দুর্বল শিশু বা সময়ের আগেই বাচ্চা হয়ে যাওয়া এমন প্রবনতাও দেখা দিতে পারে ।
যে সব কারনে সফট এবং এনার্জি ড্রিংকস পান করবেন না :-
এই সব ক্ষতিকর ও মাদকসক্ত দ্র্রব্য না খাওয়ার অনেকগুলো কারন আছে অথচ না খাওয়ার পেচনে ক্ষতিকর একটি কারনই যথেষ্ট ।
প্রথম কারন আপনি ডায়াবেটিস রোগী রতে চান না
এনার্জি ড্রিংকসে চিনি মাত্রা বেশি থাকে এজন্য চিনি এবং ওজনের ভুমিকার কারনে ডায়াবেটিসের ঝুকি বেড়ে যায়,যারা সফট ড্রিংকস বেশি খান তাদের টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুকি সাধারণের তুলনায় দুই গুন বেশি ।
এনার্জি সফট ড্রিংকস সাধারণত কালার করা থাকে ক্যারামেলের রং আনার জন্য এই সব ড্রিংসে পলি-ইথিলিন গ্লাইকোল নামে রাসায়নিক উপাধান ব্যবহার করা হয় এবং এসপার্টেম নামে আর একটি কেমিকেল ব্যবহার করা হয় যা দেহের উপর এই উপাদানটির ৯২ ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব এর মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস ,মৃগী,মানসিক ভারসাম্যহীনতা,বন্দ্যাত্ব,ব্রেন টিউমার এবং ক্যান্সার ।
দ্বিতীয় কারন আপনি আসক্ত ও বদহজমে ভুগতে চান না
প্রতিটি ড্রিংকসে ক্যাফেইন থাকে কারন ড্রিংকস কোম্পানিগুলোর দাবি ক্যাফেইনের তেতো স্বাদ অন্যান ফ্লেভার কে বাড়িয়ে দেয় কিন্তূ গভেশনায় দেখা গেছে ক্যাফেইন খেলে আসক্তি সৃষ্টি করে একবার যখন খাইবেন খাইলেই বুঝবেন এই ক্যাফেইন সাময়িকভাবে আপনার দেহের রক্ত চলাচল বাড়িয়ে আপনার মুডকে চাঙ্গা করে তুলবে আর এতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন আপনি তখন শুধু এটাই চাইবেন ,আমার অনেকে বিয়ের দাওয়াতে বা রিচফুড খাওয়ার পর সফট ড্রিংকস খাই এজন্য যে খাবারটা হযম হওয়ার জন্য অথচ হজমে তো সাহায্য করেই না বরং উল্টো তাতে পচন ধরায় তাছাড়া এসিডিক হওয়ার করনে পাকস্হলীর সংবেদনশীল এলকালাইন ভারসম্য নষ্ট করে পেটে ব্যাথা ফুলে যাওয়া,বদহজম,গ্যাস,টক ঢেকুর ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি করে ।
তৃতীয় কারন আপনি আপনার হাড় ভঙ্গুর ও দাত হলুদ করতে চান
এই সব সফট এনার্জি ড্রিংকসের ঝাঁঝালো স্বাদ বাড়ানোর জন্য্ ফসফরিক এসিড ব্যবহার করা হয় আর এই ফসফরিক এসিড কাজ হলো হাড়ের ক্যালসিয়াম ক্ষয় করা এ এসিড এত শক্তিশালী যে,একটা নখ এর মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে ৪ দিন পর আর এই নখ খুজে পাবেন না এবং আপনার দাঁতগুলোকে স্হায়ীভাবে হলুদ করতে চাইলে এক ঢোক এনার্জি ড্রিংকস নিয়ে ১ যন্টা ধরে রেখে দিন,এনামেল ক্ষয়ে দাঁতগুলো হলুদ হয়ে যাবে ।
চতুর্থ কারন আপনি শ্বাস কষ্টে ভুগতে চান না এবং কীটনাশক খেত চান না
সফট ড্রিংকসের ক্ষতিকারক প্রভাব প্রথমেই পড়ে গলা বা শ্বাসতন্ত্র,নাক ও গলার শুরুর দিকের অংশে থাকে অসংখ্য সিলিয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যে ধুলিকণা,ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস গ্রহন করি এই সিলিয়াগুলো সেগুলোকে শরীরের ভেতর ঢুকতে বাধা দেয় আর সফট ড্রিংকস খেলে এসব সিলিয়াগুলো নিষ্কি হয়ে পড়ে ফলে শুরু হয় টনশিলাইটিস,ফেরিংজাইটিস,ল্যারিংজাইটিস,ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মত শ্বাসজনিত রোগ ।২০০৮ সালে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ও ছত্তিসগড় রাজ্যের কৃষকরা সফট ড্রিংকস কোকাকোলা কেতুলা চাষে কীটনাশক হিসাবে ব্যবহার করে এতে পোকা মরে যায় ।
পঞ্চম কারন আপনি অকালে চেহারায় বয়সের চাপ দিতে চান না এবং আপনি হারাম খাবেন না
সফট ড্রিংকসের উপাদান মানব দেহের জন্য নিঃদেহে ক্ষতি কারক প্রভাব ফেলে ৪ বছর ধরে ৫০ বছর বয়স্ক নাবী ও পুরুষদের ওপর গবেষনায় দেখা গেছে তাদের দেহে মেটাবলিক সিনড্রোম বেড়ে গেছে মেটাবলিক সিনড্রোম বাড়লে ডায়াবেটিস,হৃদরোগ ঝুঁকিবাড়ায় তেমনি অকালে বুড়িয় যায় দেহ ।
কোকা কোলার ওপর দীর্ঘ গবেষনার পর মার্ক পেন্ডারগ্রাস্ট তার লেখা ‘দ্য ডেফিনিটিভ হিষ্ট্রি অফ দ্য গ্রট আমেরিকান সফট ড্রিংক এন্ড দ্য কম্পানি দ্যাট মেকস ইট’ এই বইতে শতাব্দীর গোপন রাখা কোকা কোকালার ফরমুলা প্রকাশ করেন আর এই ফরমুলার একটি উপাদান হল এলকোহল ।এলকোহল জাতীয় এসব সফট ড্রিংকস আপনি পান করছেন একবার কি ভেবেছেন আপনি কি পান করছেন ।
সফট ড্রিংকস বা যে কোন কিছু খাবার আগে দয়া করে একটু ভাবুন
আপনি কি আপনার ধর্ম বিশ্বাস ও রুচিশীল স্বাস্ত্যসম্মত খাবার খাচ্চেন না কি মনোযোগ বিগ্নকারী রীতিমতো ভাষার আপত্তিকর ভাষার আকৃষ্ট হয়ে তাসমিক খাবার খাচ্চেন খাইলেই বুঝবেন বুঝার জন্য খাচ্চনে নাকি বাঁচার জন্য খাচ্চেন,সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয়ের প্রতিটি চুমুকে চুমুকে আপনার শরীরের অন্তর্গত শক্তিকে ক্ষয় ও কিডনি বিনাশে সহায়তা করে তাই সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয় থেকে আপনি নিজে ও পরিবারকে এবং অন্য কে পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন ।সুস্হ জীবনদৃষ্টি ,স্বাস্হ্যসম্মত পরিমিত আহার আপনার জীবনকে সুন্দর ও সাফল্য করে তুলোক এই কামনায় সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
[কোয়ান্টাম মেথড ৩০০ তম কোর্সপূর্তি স্মারক কোয়ান্টাম উচ্ছ্বাস]
তাই আসুন পান করার আগে একটু জেনে শুনে বুঝে নেই কোমল পানীয়ের প্রতিটি চুমুক আমাদের শরীরের অন্তর্গত শক্তিত ক্ষয় এবং কিডনি বিনাশে কতটুকু ভুমিকা রাখে ।
সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে কিছু চিরন্তন সত্য কথা তুলে ধরবো যা আমাদের অনেকেরই অজানা ,টেলিভিশনের পর্দায় এবং রেডিও তে প্র্রিয় তারকাদের আর্কষণীয় বিজ্ঞাপন দেখে আমরা অনেকেই সফট এবং এনার্জি ড্রিংকস এর উপর আসক্ত হয়ে পড়ি,মনোযোগ বিগ্নকারী রীতিমতো আপত্তি কর ভাষার এই সব বিজ্ঞাপন সবাই কে আকৃষ্ট করে তাইত সুযোগ পেলেই অনেকে এক বোতল সাবার করতে দেরি করেন না,মজার বিষয় হচ্চে সিগারেটর এর মত এর গায়ে যেমন লিখা থাকে“ধুমপান মূত ঘটায়” কিন্তু মজার ব্যপার হচ্চে সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে কিন্তু এর বিপরীত কথা লেখ থাকে এতে লোভনীয় কিছু কথা লিখা থাকে- খাইলেই বুঝবেন,recharge Yourself,rithmy of life,freedom of choice,Royal Crown cola,এরকম আরো অনেক কথা এবং উপাদান লেখা থাকে,ধুমপান এর মত এটিও কিন্তু নেশা বা মাদকাসক্ত করে ।আমি এখানে যে বিষয়টি তুলে ধুরতে চাই সেটা হচ্চে এই সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে যে উপাদানগুলো দেওয়া হয় তা আপনার দেহের ক্ষেত্রে কতটা ক্ষতি কারক সেই বিষয়টি ইস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরা এর উপাদানগুলো সম্পর্কে ধারনা দেওয়া ।
কী কী উপাদানগুলো আছে এনার্জি ড্রিংকসে ?
সফট এবং এনার্জি ড্রিংকসে অনেক গুলো ক্ষতিকর উপাদান তার মধ্য অন্যতম হচ্চে ক্যাফেইন ,অতি মাত্রার ক্যাফেইন মৃগীরোগ সুষ্টিতে প্রধান ভুমিকা রাখে ।একজন পুর্লবয়স্ক পুরুষের জন্য ৪০০ মিলিগ্রাম ও নারীর জন্যে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন যথেষ্ট,অখচ একটি এনার্জি ড্রিংকসে ৩৬০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে ,এজন্য ত্রুমাগত উচ্চমাত্রার ক্যাফেইন গ্রহনের ফলে অনিদ্রা,মাথাব্যথা,বদমেজাজ,উদ্বেগ-উৎকন্ঠা,পেশিরটান,নার্ভাসনেস এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে ।
নেশাকুর এবং মাদকাসক্ত লোকদের সকচেয়ে ক্ষতিকারক দিক হল সন্তানধারনে জটিলতা ঠিক তেমনি এনার্জি ড্রিংকসে আসক্ত লোকদের ক্ষতিকারক দিক হল সন্তানধারনে জটিলতা ,যে সব নারী পুরূষ এনার্জি ড্রিংকসে অভস্ত্য তাদের সন্তান জন্মদানে ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং গর্ভপাতে ঝুকি বাড়ে এ ছাড়াও দুর্বল শিশু বা সময়ের আগেই বাচ্চা হয়ে যাওয়া এমন প্রবনতাও দেখা দিতে পারে ।
যে সব কারনে সফট এবং এনার্জি ড্রিংকস পান করবেন না :-
এই সব ক্ষতিকর ও মাদকসক্ত দ্র্রব্য না খাওয়ার অনেকগুলো কারন আছে অথচ না খাওয়ার পেচনে ক্ষতিকর একটি কারনই যথেষ্ট ।
প্রথম কারন আপনি ডায়াবেটিস রোগী রতে চান না
এনার্জি ড্রিংকসে চিনি মাত্রা বেশি থাকে এজন্য চিনি এবং ওজনের ভুমিকার কারনে ডায়াবেটিসের ঝুকি বেড়ে যায়,যারা সফট ড্রিংকস বেশি খান তাদের টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুকি সাধারণের তুলনায় দুই গুন বেশি ।
এনার্জি সফট ড্রিংকস সাধারণত কালার করা থাকে ক্যারামেলের রং আনার জন্য এই সব ড্রিংসে পলি-ইথিলিন গ্লাইকোল নামে রাসায়নিক উপাধান ব্যবহার করা হয় এবং এসপার্টেম নামে আর একটি কেমিকেল ব্যবহার করা হয় যা দেহের উপর এই উপাদানটির ৯২ ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব এর মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস ,মৃগী,মানসিক ভারসাম্যহীনতা,বন্দ্যাত্ব,ব্রেন টিউমার এবং ক্যান্সার ।
দ্বিতীয় কারন আপনি আসক্ত ও বদহজমে ভুগতে চান না
প্রতিটি ড্রিংকসে ক্যাফেইন থাকে কারন ড্রিংকস কোম্পানিগুলোর দাবি ক্যাফেইনের তেতো স্বাদ অন্যান ফ্লেভার কে বাড়িয়ে দেয় কিন্তূ গভেশনায় দেখা গেছে ক্যাফেইন খেলে আসক্তি সৃষ্টি করে একবার যখন খাইবেন খাইলেই বুঝবেন এই ক্যাফেইন সাময়িকভাবে আপনার দেহের রক্ত চলাচল বাড়িয়ে আপনার মুডকে চাঙ্গা করে তুলবে আর এতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন আপনি তখন শুধু এটাই চাইবেন ,আমার অনেকে বিয়ের দাওয়াতে বা রিচফুড খাওয়ার পর সফট ড্রিংকস খাই এজন্য যে খাবারটা হযম হওয়ার জন্য অথচ হজমে তো সাহায্য করেই না বরং উল্টো তাতে পচন ধরায় তাছাড়া এসিডিক হওয়ার করনে পাকস্হলীর সংবেদনশীল এলকালাইন ভারসম্য নষ্ট করে পেটে ব্যাথা ফুলে যাওয়া,বদহজম,গ্যাস,টক ঢেকুর ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি করে ।
তৃতীয় কারন আপনি আপনার হাড় ভঙ্গুর ও দাত হলুদ করতে চান
এই সব সফট এনার্জি ড্রিংকসের ঝাঁঝালো স্বাদ বাড়ানোর জন্য্ ফসফরিক এসিড ব্যবহার করা হয় আর এই ফসফরিক এসিড কাজ হলো হাড়ের ক্যালসিয়াম ক্ষয় করা এ এসিড এত শক্তিশালী যে,একটা নখ এর মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে ৪ দিন পর আর এই নখ খুজে পাবেন না এবং আপনার দাঁতগুলোকে স্হায়ীভাবে হলুদ করতে চাইলে এক ঢোক এনার্জি ড্রিংকস নিয়ে ১ যন্টা ধরে রেখে দিন,এনামেল ক্ষয়ে দাঁতগুলো হলুদ হয়ে যাবে ।
চতুর্থ কারন আপনি শ্বাস কষ্টে ভুগতে চান না এবং কীটনাশক খেত চান না
সফট ড্রিংকসের ক্ষতিকারক প্রভাব প্রথমেই পড়ে গলা বা শ্বাসতন্ত্র,নাক ও গলার শুরুর দিকের অংশে থাকে অসংখ্য সিলিয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যে ধুলিকণা,ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস গ্রহন করি এই সিলিয়াগুলো সেগুলোকে শরীরের ভেতর ঢুকতে বাধা দেয় আর সফট ড্রিংকস খেলে এসব সিলিয়াগুলো নিষ্কি হয়ে পড়ে ফলে শুরু হয় টনশিলাইটিস,ফেরিংজাইটিস,ল্যারিংজাইটিস,ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মত শ্বাসজনিত রোগ ।২০০৮ সালে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ও ছত্তিসগড় রাজ্যের কৃষকরা সফট ড্রিংকস কোকাকোলা কেতুলা চাষে কীটনাশক হিসাবে ব্যবহার করে এতে পোকা মরে যায় ।
পঞ্চম কারন আপনি অকালে চেহারায় বয়সের চাপ দিতে চান না এবং আপনি হারাম খাবেন না
সফট ড্রিংকসের উপাদান মানব দেহের জন্য নিঃদেহে ক্ষতি কারক প্রভাব ফেলে ৪ বছর ধরে ৫০ বছর বয়স্ক নাবী ও পুরুষদের ওপর গবেষনায় দেখা গেছে তাদের দেহে মেটাবলিক সিনড্রোম বেড়ে গেছে মেটাবলিক সিনড্রোম বাড়লে ডায়াবেটিস,হৃদরোগ ঝুঁকিবাড়ায় তেমনি অকালে বুড়িয় যায় দেহ ।
কোকা কোলার ওপর দীর্ঘ গবেষনার পর মার্ক পেন্ডারগ্রাস্ট তার লেখা ‘দ্য ডেফিনিটিভ হিষ্ট্রি অফ দ্য গ্রট আমেরিকান সফট ড্রিংক এন্ড দ্য কম্পানি দ্যাট মেকস ইট’ এই বইতে শতাব্দীর গোপন রাখা কোকা কোকালার ফরমুলা প্রকাশ করেন আর এই ফরমুলার একটি উপাদান হল এলকোহল ।এলকোহল জাতীয় এসব সফট ড্রিংকস আপনি পান করছেন একবার কি ভেবেছেন আপনি কি পান করছেন ।
সফট ড্রিংকস বা যে কোন কিছু খাবার আগে দয়া করে একটু ভাবুন
আপনি কি আপনার ধর্ম বিশ্বাস ও রুচিশীল স্বাস্ত্যসম্মত খাবার খাচ্চেন না কি মনোযোগ বিগ্নকারী রীতিমতো ভাষার আপত্তিকর ভাষার আকৃষ্ট হয়ে তাসমিক খাবার খাচ্চেন খাইলেই বুঝবেন বুঝার জন্য খাচ্চনে নাকি বাঁচার জন্য খাচ্চেন,সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয়ের প্রতিটি চুমুকে চুমুকে আপনার শরীরের অন্তর্গত শক্তিকে ক্ষয় ও কিডনি বিনাশে সহায়তা করে তাই সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয় থেকে আপনি নিজে ও পরিবারকে এবং অন্য কে পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন ।সুস্হ জীবনদৃষ্টি ,স্বাস্হ্যসম্মত পরিমিত আহার আপনার জীবনকে সুন্দর ও সাফল্য করে তুলোক এই কামনায় সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
[কোয়ান্টাম মেথড ৩০০ তম কোর্সপূর্তি স্মারক কোয়ান্টাম উচ্ছ্বাস]
Wow!!! You have written quite a good article man. I am really impress..... Keep it up!!!!
ReplyDeleteOjana Bondhu (Unknown friend yet very close)
fine
ReplyDeleteA lot of thanks for your useful post.realy i'm very happy to know this information.i promise that i will never get any kinds of energy drinks.i hope everybody do this..once again thank Murad.....
ReplyDeletevery nice writing.....sort of quality...should improve technique.
ReplyDelete